ঢাকা | মে ১২, ২০২৫ - ১০:৩৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম

নারী শিক্ষা প্রসারে অবৈতনিক করেছিলেন বেগম জিয়া: মিলন

  • আপডেট: Sunday, April 6, 2025 - 11:52 pm

স্টাফ রিপোর্টার:  তৎকালীন সময়ে নারীদের চাকরির ক্ষেত্রগুলো ছিলো অপ্রতুল। এ অবস্থা থেকে পরিবার, সমাজ তথা দেশের মধ্যে নারীদের উন্নয়ন ও ক্ষমতায়িত করতে মেয়েদের শিক্ষার জন্য অবৈতনিক করেন তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

শুধু শিক্ষা কার্যক্রম অবৈতনিক নয়, নারীদের অর্থনৈতিকভাবে ক্ষমতায়িত করতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও অন্যান্য চাকরি ক্ষেত্রে ষাট ভাগ কোটা চালু করেন। এতে করে নারীরা এস.এস.সি পাস করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে চাকরি পেতে শুরু করেন। ফলে তাদের উন্নয়ন ও ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

রোববার সকালে পবার পারিলা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন এই কথাগুলো বলেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে নারীদের উন্নয়ন ও প্রায় সকল সেক্টরের চাকরির সুযোগ বিএনপিই করে দিয়ে গেছে। অথচ পতিত সরকারের দোসররা তা না মেনে ও স্বীকার না করে অবৈধ ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার কথা প্রচার করে বেড়াতো বলে উল্লেখ করেন তিনি। মিলন বলেন, আজকের শিশুরাই আগামীর অভিষ্যৎ। তারাই রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। এজন্য সকলকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার আহ্বান জানান। বক্তব্য শেষে দোয়া ও মোনাজাত  করা হয়। সব শেষে বিদায়ী এস.এস.সি পরীক্ষার্থীদের হাতে পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও শিক্ষা উপকরণ প্রদান করেন প্রধান অতিথি।

পারিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আলতাব হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পবা উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ, পারিলা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা রেজাউল করিম, সাজ্জাদ ও রেন্টু, পারিলা ইউনিয়ন যুবদল নেতা রবিউল ইসলাম রবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোস্তাক ও জেলা তাঁতীদলের সাবেক সদস্য সচিব হাসানুজ্জামান হাসান।

Hi-performance fast WordPress hosting by FireVPS