জেলা পরিষদের সদস্য হলেন যারা
স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ছাড়াও নির্বাচিত হয়েছে ৯ জন সাধারণ সদস্য ও তিনজন সংরক্ষিত আসনের সদস্য। সোমবার সকাল থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল ফলাফল ঘোষণা করেছেন।
জেলা পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডে (গোদাগাড়ী) নির্বাচিত হয়েছেন টিউবওয়েল প্রতীকে আবদর রশিদ। তিনি পেয়েছেন ৮৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি তালা প্রতীকে বদিউজ্জামান পেয়েছেন ৫৬ ভোট। ২ নম্বর ওয়ার্ডে (তানোর) নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীকে ৫৬ ভোট পেয়েছেন মাইনুল ইসলাম। তার প্রতিদ্বন্দ্বি হাতি প্রতীকে গোলাম মোস্তফা পেয়েছেন ২৪ ভোট। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (সিটি করপোরেশন ও পবা) ৭৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন অটোরিকশা প্রতীকে তফিকুল ইসলাম। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে হাফিজুল ইসলাম পেয়েছেন ৬১ ভোট। ৫ নম্বর ওয়ার্ড (দুর্গাপুর) তালা প্রতীকে ৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হহয়েছেন আবুল কালাম আজাদ। তার প্রতিদ্বন্দ্বি শাহাদত হোসেন টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছে ২৫ ভোট। ৬ নম্বর ওয়ার্ড (বাগমারা) টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৮৫ ভোটে জয়ী হয়েছেন আবু জাফর প্রামাণিক। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বাবুল হোসেন পেয়েছেন ৮০ ভোট। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে (পুঠিয়া) জয়ী হয়েছেন আসাদুজ্জামান মাসুদ। তিনি পেয়েছেন ৪৭ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি শরিফুল ইসলাম টিপু তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ ভোট। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ( চারঘাট) ৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীকে জনাব আলী। তার প্রতিদ্বন্দ্বি ঘুড়ি প্রতীকে শফিউল ইসলাম পেয়েছেন ৩০ ভোট। ৯ নম্বর ওয়ার্ডে তালা প্রতীকে মহিদুল ইসলাম ৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি আবদুল মতিন উঠপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ ভোট। কোন প্রার্থী না থাকায় ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দিলীপ কুমার সরকারকে আগেই বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।
এছাড়াও তিন সংরক্ষিত আসনে জয়ী হয়েছেন নারী প্রার্থীরা। সংরক্ষিত ১ নম্বর আসনে জয়ী হয়েছেন শিউলী রাণী সাহা। তিনি হরিণ প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি কৃষ্ণা দেবী পেয়েছেন ১২৯ ভোট। ২ নম্বর আসনে আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সুলতানা পারভীন রিনা। তিনি লাটিম প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি পারভীন বিবি ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৫ ভোট। ৩ নম্বর আসনে দোয়াত কলম প্রতীকে ১২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন সাজেদা বেগম। তার প্রতিদ্বন্দ্বি ১১৩ ভোট পেয়েছেন জয় জয়ন্তী সরকার।